আজকে আমরা দেখবো কিভাবে দুইটি Gateway রাউটার কনফিগার করতে হয় অর্থাৎ একটি Gateway রাউটার অকেজো হয়ে গেলেও আরেকটি রাউটার কিভাবে কানেক্টটিভিটি একটিভ রাখে ।
চলেন প্রথমে আমরা High availability নিয়ে একটু জানার চেষ্টা করি ।
High availability হলো পর্যাপ্ততা। অথার্ৎ সব সময়েই পাওয়া যাবে। মানে কোন একটি পাথ অকেজো হলেও অন্য একটি পাথ দিয়ে যোগাযোগ রক্ষা হবে। নেটওয়ার্কি এর ক্ষেত্রে এই গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করার জন্য যে প্রোটকলগুলো ব্যবহার করা সেই প্রটোকল গুলোই হলো HSRP, VRRP, GLBP ইত্যাদি।
আজকে আমরা এই প্রোটকলগুলো নিয়েই আলোচনা করব।
Hot Standby Router Protocol (HSRP)
HSRP হলো সিসকো প্রোপ্রাইটারী প্রটোকল। এই প্রটোকল যে কাজটি করে তা হলো যদি দুইটি রাউটার থাকে তাহলে একটি রাউটারকে একটিভ আরেকটি রাউটারকে স্ট্যান্ডবাই রাখে । ফলে একটি রাউটার যদি কাজ না করে তাহলে অন্য রাউটার দিয়ে কাজ সর্ম্পূণ হয়।
চলেন তাহলে দেখি HSRP কিভাবে কাজ করে,
মনেকরি আমাদের নেটওয়ার্কটি দেখতে নীচের ছবিটির মত। যেখানে দুইটি রাউটার আছে। অথার্ৎ রাউটার R1একটিভ থাকবে এবং আরেকটি রাউটার (R2) স্ট্যান্ডবাই আছে।
এখন যদি একটি রাউটার(R1) অকেজো হয়ে যায় স্ট্যান্ডবাই রাউটার একটিভ মোডে রুপান্তর হয়ে যাবে।
Virtual Router Redundancy Protocol (VRRP)
VRRP হলো ওপেন স্ট্যার্ন্ডাড প্রটোকল । ইহার ফাংশনালিটি HSRP এর মত । অর্থাৎ এই প্রটোকলও যে কাজটি করে তা হলো যদি দুইটি রাউটার থাকে তাহলে একটি রাউটারকে একটিভ আরেকটি রাউটারকে স্ট্যান্ডবাই রাখে । ফলে একটি রাউটার যদি কাজ না করে তাহলে অন্য রাউটার দিয়ে কাজ সর্ম্পূণ হয়।
Gateway Load Balancing Protocol (GLBP)
GLBP হলো ওপেন স্ট্যার্ন্ডাড প্রটোকল । এই প্রটোকলও যে কাজটি করে তা হলো যদি দুইটি রাউটার থাকে তাহলে দুইটি রাউটারকে একটিভ রাখে এবং লোড ব্যালেন্স করে থাকে ।
চলেন তাহলে দেখি GLBP কিভাবে কাজ করে
GLBP যদি দুইটি রাউটার থাকে তাহলে দুইটি রাউটারকে একটিভ রাখে এবং লোড ব্যালেন্স করে থাকে ।
এখন যদি একটি রাউটার(R1) অকেজো হয়ে যায় অন্য রাউটার দিয়ে সকল প্যাকেট ট্রান্সফার হয়ে থাকে।
আমরা আজকে দেখব কিভাবে HSRP কনফিগার করতে হয়।
প্রথমে আমরা নেটওয়ার্কটি ডিজাইন করি